ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৩০ কার্তিক ১৪৩১

শিক্ষা প্রশিক্ষণের সর্বস্তরে ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা অত্যাবশ্যক

Daily Inqilab ডক্টর শাহ মুহাম্মাদ আবদুর রাহীম

১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ এএম

১. বাংলাদেশের রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম। এটা রাষ্ট্রের পবিত্র সাংবিধানিক সিদ্ধান্ত। এ বিষয়ে বিতর্ক বা প্রশ্ন তোলা অবান্তর ও রাষ্ট্রদ্রোহের শামিল। হ্যাঁ, দেশের অন্যান্য নাগরিকগণ নিজ নিজ ধর্ম পালনে স্বাধীন। ধর্ম বর্ণ শ্রেণি পেশা নির্বিশেষে কোনো কারণে কেউ বৈষম্যের শিকার রাষ্ট্র বা তার কোনো নাগরিক করতে পারবেনা।

এটা সাংবিধানিক স্বীকৃত অধিকার।

দূর অতীতে যাবো না। ব্রিটিশ সা¤্রাজ্যবাদের নাগপাশ ছিন্ন করে বিগত শতকের পঞ্চাশের দশকে সংখ্যাগরিষ্ট দুটো জনগোষ্ঠীর ধর্ম বিশ্বাসের ভিত্তি মূলে প্রতিষ্ঠিত হয় দুটো রাষ্ট্রসত্তা। এটাকে অস্বীকার বা ইগ্নোর করা যাবে না। কারো উন্নাসিকতা থাকতেই পারে। এই পরাবাস্তবতা কেউ অস্বীকার করতে পারে না। রাজনৈতিক উত্থান পতন হতেই পারে। কিন্তু ভূমিপুত্রদের ধর্মবিশ্বাসকে সমূলে উৎখাত করা যায় না। যতই ধর্মবিশ্বাস থেকে মানুষকে দূরে টেনে আনার কসরত করুক না কেনো, সফল হওয়া যায়না। সেক্যুলার কামাল পাশা তুরস্ককে ইসলামধর্ম বিমুক্ত করার জন্য অর্ধশতক বছরের বেশি সময় ধরে অবর্ণনীয় অত্যাচার নিগ্রহ হত্যা গুম এবং আইন ও সাংবিধানিক পরিবর্তনের কাঠমোয় ফেলে নির্মূল করার হীন চেষ্টা চালিয়েও ব্যর্থ হয়েছে। ইরানে রেজা শাহ পাহলভী, ইরাকে জেনারেল সাদ্দাম, লিবিয়ায় কর্ণেল গাদ্দাফী, মিশরের শাসক গোষ্ঠি, আফগানিস্তানে কোথাও সফল হয়নি। এমনকী রাশিয়ায় সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের মাধ্যমে নির্মমভাবে কোটি কোটি ধর্মবিশ্বাসী মানুষকে হত্যা করেও ধর্ম থেকে দূরে সরাতে পারেনি। সোভিয়েত ভেঙ্গে অনেকগুলো মুসলিম কান্ট্রির অভ্যুদয় তারই প্রমাণ দিচ্ছে। পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের অভ্যুদয় এবং পরবর্তী রাজনৈতিক সেক্যুলার মতাদর্শিক নেতৃত্ব একটি চরম বৈরি রাষ্ট্রের আনুকুল্যে জাতির মধ্যে বিভাজন ও ধর্মনিরেপক্ষ সেক্যুলার করার সীমাহীন কসরত করে। ইসলাম ও মুসলিম জাতি সত্তার বিরুদ্ধে আদাজল খেয়ে নামে। ইসলাম ও মুসলিম সংস্কৃতি সভ্যতা তাহজীব তমাদ্দুন আদর্শ মূল্যবোধ ধ্বংশ ও বিনাশের জন্য সব কিছু করে। ধর্মীয় মূল্যবোধকে কলুষিত করার জন্য নানা কৌশল অবলম্বন করে। সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের দুয়ার খুলে দেয়। মুসলিম জাতি সত্তার বিরুদ্ধে মিডিয়া সৃষ্টি করে। বহু কিসিমের ল্যান্সপেনচার নিয়োগ দেয়। পার্শ্ববর্তী আগ্রাসী রাষ্ট্রের কৌটল্যনীতি বাস্তবায়ন করে। মুসলিম সেন্টিমেন্টের বিরুদ্ধে অনবরত অবিরাম বিষোদগার করে। দেশ ও মুসলিম জাতিসত্তার পক্ষের নেতৃবৃন্দকে মামলা হামলা গুম খুন ও জুডিসিয়ারি কিলিং-এর মাধ্যমে নির্মূল ও নাস্তানাবুদ করার হীন প্রয়াস চালায়।

২. সেক্যুলার একটি দল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের নামে ধর্মীয় মূলাকাঙ্খা ও আদর্শ কে নিরবাসিত করার সংগ্রামে সারাক্ষণ লিপ্ত থাকে। বিশেষত, এই দলটি মুক্তিযুদ্ধত্তোর দেশ থেকে ধর্মীয় শিক্ষা বাতিল করে। মাদ্রাসা শিক্ষা বন্ধ করে। আলেম ওলামাদেরকে স্বাধীনতা বিরোধী তকমা লাগিয়ে মামলা হামলা গুম খুন করে। স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাস ও কারিকুলাম থেকে ইসলামী শিক্ষা বিষয় ও ভাবধারা বাদ দিয়ে দেয়। প্রথম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ- শ্রেণি পর্যন্ত দীনিয়াত বা ইসলামিয়াত এবং আরবী ভাষা শিক্ষা বাদ দিয়ে দেয়। অন্যান্য বিষয়াবলী যেমন বাংলা সাহিত্যে থেকে আদর্শিক ও মানবিক মূল্যবোধ বিনির্মাণের লক্ষ্যে বিরচিত প্রবন্ধ নিবন্ধ কাব্য কবিতা বাদ দিয়ে দেয়।

৩. ইতিহাস, সমাজ বিজ্ঞান, বিজ্ঞান, পৌরনীতি, গণিত প্রভৃতি সাবজেক্ট থেকেও নীতিবোধ মূলক উপস্থাপন বাদ দিয়ে সেকুল্যলার ভাবধারার অনুপ্রবেশ ঘটায়। পঁচাত্তর পরবর্তীতেও কিছুই করা হয়নি। জাতীয়তাবাদী শক্তি ক্ষমতায় এলো ঠিকই। কিন্তু ক্ষমতা ছিলো বাম ঘরানার লোক বেষ্টিত। শিক্ষা বিভাগে আস্তিক ও ধর্মপ্রাণ লোক এলেও গোটা রাষ্ট্রযন্ত্র ছিলো উদার-সেক্যুলার। পাছে লোকে কিছু বলে, ভয়ে সর্বক্ষণ উদারিকরণ নীতি অনুসরণ করায় রাষ্ট্রযন্ত্রের দ্বারা জনমানুষের আকাঙ্খা বাস্তবায়ন হয়নি। খ-িতভাবে মোটা দাগে অল্পকিছু দৃশ্যমান ধর্মীয় আবহ সৃষ্টি ছাড়া তেমন কিছুর উৎকর্ষ হয়নি। শিক্ষায় ইসলামাইজেশানের যে আকাঙ্খা ও দাবী জনতার ছিলো, তা ছিটে ফোঁটাও অর্জিত হয়নি। সামরিক জান্তা জেনারেল এরশাদ স্কুল শিক্ষায় তৃতীয় শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত ধর্মশিক্ষা বাধ্যতামূলক করে। উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা নৈর্বাচনিক মানবিকে করা হয়েছিলো। বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষায় মুক্ত ঐচ্ছিক বিষয় হিসেবে পড়ার সুযোগ রাখা হয়।

৪. তেপ্পান্নটি পাবলিক ইউনিভার্সিটির মধ্যে কেবল ঢাকা রাজশাহী চট্ট্রগ্রাম কুষ্টিয়া জগন্নাথ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ আছে। ৪৭টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলাম বিষয়ক অধ্যয়নের কোনো সুযোগ রাখা হয়নি। তাছাড়া প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি সমূহের মধ্যে আইআইইউসি, এশিয়ান, উত্তরা, শান্তমারিয়াম, হামদর্দ, নর্দান, ডেফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ আছে। আর বাকি অর্ধশত বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলাম জানার কোনো সুযোগ নেই। বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আর্টস কমার্সের বিভাগ থাকলেও ইসলামিক কোনো বিষয় নেই। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়েরর অধিভুক্ত সরকারি বেসরকারি কলেজগুলোর মধ্যে খুব অল্প কয়েকটি কলেজে ইসলামিক স্ট্রাডিজ বিভাগে অর্নাস মাস্টার্স প্রোগ্রাম আছে। অধিকাংশ কলেজেই বিষয়টি পাস ও অনার্স কোর্স নেই। চাহিদা থাকা সত্তেও বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতে ইসলামিক স্টাডিজ বিষয়টি খোলার পার্মিশন দেওয়া হয়নি ও হচ্ছে না। আপনারা জানেন, ইসলাম হলো নূর বা আলো। যে ঘরে ইসলামের আলো নেই, সেই ঘর বিরানভূমি, ভূতপ্রেতের চারণভূমি। এই প্রকৃত শিক্ষার আলো থেকে এই জাতির শিক্ষাঙ্গন বঞ্চিত। ফলে জাতি পাচ্ছে আল্লাহ তাআলার অহীর জ্ঞানবিবর্জিত প্রজন্ম। যাদের নৈতিক ও মানবিক মান অতীব নীচু স্তরের। তাছাড়া মেডিকেল, প্রকৌশল অ্যাগ্রিকালচার, প্যারা মেডিকেল, ভোকেশনাল প্রভৃতি বিশ্ববিদ্যালয় ও বিদ্যালয় সমূহের কোথাও অ্যাকাডেমিক্যাললি ইসলাম বা মানবিকতা কিংবা নৈতিক মূল্যবোধ অথবা- সভ্যতা-সংস্কৃতি অধ্যয়নের কোনো সুযোগ সৃষ্টি করা হয়নি। আর এই মহাঅপকর্মটি করেছে বুদ্ধিবৃত্তিক দুর্বিত্তায়নের মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে কৌশলে। এই উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছে নিজেদের অপরিহার্য ধর্মবিশ্বাস সম্বন্ধে না জেনেই।

৫. একজন ডাক্তার এফআরসিএস হচ্ছে, তাঁর মধ্যে ন্যূনতম মানবিক ও নৈতিক মূল্যবোধ গোটা শিক্ষাজীবনে কোথাও শিখেছি। এর ফলিত ফসল হলো সরকারী মেডিকেলে চাকরির সময় রোগী দেখায় অনীহা প্রচুর। প্রাইভেট প্রাকটিসে একই দিনে কয়েক জায়গায় চিকিৎসা দেন উচ্চ ফি নিয়ে। রাত ১২টা পর্যন্ত রোগী দেখেন। একদিনে তাঁর রোজগার লক্ষাধিক টাকা। রোগীর রোগের কী হলো বা না হলো সে দিকে মোটেও খেয়াল নেই। বিনা প্রয়োজনে ১৫/২০রকম ইনভেস্টিকেশন/পরীক্ষা। যার রেজাল্ট সবই নরম্যাল। এ জন্য তার বিবেক এতটুকু নাড়া দেয়না। কারণ, অধ্যয়ন কালে তাঁর বিবেক জাগ্রত করা হয়নি। একজন ইঞ্জিনিয়ার, সেও তার দীর্ঘ অধ্যয়নকালে ন্যুনতম একটি বাক্যও ¯্রষ্টা সৃষ্টির রহস্য দায়িত্ববোধ নীতি আদর্শ জাতীয় ঐতিহ্য মূল্যবোধ মানবিক শিক্ষার দর্শন পড়ার সুযোগ পায়নি। ফল যা তাদের থেকে পাচ্ছি তা সকলেই বিদিত। একজন বন রক্ষক কর্মকর্তা নিজে বন উজার করছে, উজার করার আয়োজন করছে। কিন্তু তার বিবেক ও দায়িত্ববোধে একটুও বাধে না। কারণ, তাঁকে শিক্ষার কোনো স্তরেই ঐ দায়িত্ববোধ ও জবাবদিহিতার অনুভূতি জাগ্রত করার ব্যবস্থা ছিলোনা। শিক্ষিত হলে নাকি, সুশীল হয়। বিবেকের তাড়নায় সকল ভালো কাজ করে। পুলিশ আইন কানুন বিচার লাগেনা। কিন্তু আফসোস আমাদের শিক্ষার শিখন ফল জাতি কী পাচ্ছে। কাজেই ঘোরে দাঁড়াবার সময় হয়েছে। জাতির প্রজন্মকে ঢেলে সাজাতে শিক্ষার আমূল সংস্কার করতে হবে। জাতি হিসেবে আর কতো লজ্জাস্কর পরিস্থিতির মুখোমুখি হবো? কতো দিকের কথা বলবো। বিচার বিভাগে টাকা বা ফরমায়েশ ছাড়া রায় হয়না। কী লজ্জা! পুলিশ আইন-শৃংখলা বাহিনী একটি জাতির গৌরব ও রক্ষাকবচ। অথচ, কী বিচ্ছিরি অবস্থা এই বাহিনীগুলোর। হবে না কেনো? তাদের শিক্ষা-প্রশিক্ষণের কোনো স্তরে ধর্মীয় মূল্যবোধ মানবিকতা নৈতিকতা শেখানোর কোনো ব্যবস্থা নেই। সর্বত্র সবখানে ভোগবাদী সেক্যুলার অথর্ব জেনারেশান তৈরির ব্যবস্থা চলমান।

৬. এই জঘন্য শিক্ষা কারিকুলাম ও নীতি পদ্ধতি অবসান ঘটাতে হবে। তদস্থলে জাতির আশা-আকাঙ্খা ফলিত করে চৌকস কারিকুলাম ও নীতি-পদ্ধতি প্রণয়ন করা অত্যাবশ্যক। তথাকথিত সংস্কারই নয়, বরং নতুন করে শিক্ষানীতি ও কারিকুলাম সাজাতে হবে। প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা স্তর থেকে মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক ও উচ্চতম স্তর পর্যন্ত সংস্কার করতে হবে।

এই মহা কর্মযজ্ঞ আঞ্জাম দেওয়ার নিমিত্ত তিন স্তর বিশিষ্ট শিক্ষা কমিশন গঠন করে জাতীয় শিক্ষা নীতি ও শিক্ষাব্যবস্থা এবং জাতীয় শিক্ষা কারিকুলাম প্রণয়ন করতে হবে।

১. জাতীয় শিক্ষা কমিশনের উচ্চতর স্তর ২. জাতীয় শিক্ষা কমিশন মাধ্যমিক স্তর ৩. জাতীয় শিক্ষা কমিশন প্রাথমিক স্তর।

আরো একটি জাতীয় প্রশিক্ষণ কমিশন করতে হবে। এই কমিশন রাষ্ট্রযন্ত্রের সার্বিক শাখা প্রশাখায় এবং জনবল ও জনশক্তির প্রশিক্ষণ কৌশল নির্ধারিত ও নিকনির্দেশনা প্রণয়ন করবে। মাদ্রাসা শিক্ষার জন্য পৃথক জাতীয় মাদ্রাসা শিক্ষা কমিশন করতে হবে। জাতীয় প্রতিরক্ষা ও সামরিক শিক্ষা কমিশন নামে আরো একটি কমিশন গঠন করতে হবে। প্রতিটি নাগরিককে মৌলিক শিক্ষা স্তর থেকে যাতে সামরিক জ্ঞান ও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারে, সেই কৌশল প্রণয়ন করবে।

প্রতিটি শিক্ষা স্তরে এবং সকল সাবজেক্ট ও ডিসিপ্নিনে প্রোগ্রামে ইসলাম ও ধর্মীয় নৈতিক শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণ কোর্স বাধ্যতামূলকভাবে অধ্যয়নে রাখতে হবে।

লেখক : শিক্ষাবিদ, গবেষক।


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

আল্লামা আলহাজ¦ আবুবকর সিদ্দিকি ফুরফুরাভীর জীবন ও কর্ম
আখেরাতের বাসিন্দা মানুষ মুসাফির দুনিয়ায়
হযরত রাসূল (সা) ঃ আধার রাতে,আলোর প্রদীপ
সিরাতচর্চায় ভাষা-সাহিত্যের গুরুত্ব
যুগোপযোগী শিক্ষা ও ইসলাম
আরও

আরও পড়ুন

বগুড়ায় মেয়েকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা, চিরকুট উদ্ধার

বগুড়ায় মেয়েকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা, চিরকুট উদ্ধার

বিবাহ বিভ্রাটে তৌহিদ আফ্রিদি, স্যোশ্যাল মিডিয়ায় শালিকা নিয়েছে বউয়ের অবস্থান

বিবাহ বিভ্রাটে তৌহিদ আফ্রিদি, স্যোশ্যাল মিডিয়ায় শালিকা নিয়েছে বউয়ের অবস্থান

বিদেশি হস্তক্ষেপে বিগত সরকার ফ্যাসিস্টে পরিণত হয়েছিলো : আসিফ নজরুল

বিদেশি হস্তক্ষেপে বিগত সরকার ফ্যাসিস্টে পরিণত হয়েছিলো : আসিফ নজরুল

মাদক নির্মূলে কঠোর অবস্থানের ঘোষনা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

মাদক নির্মূলে কঠোর অবস্থানের ঘোষনা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

নারায়ণ চন্দ্রকে আদালত চত্বরে ডিম নিক্ষেপ

নারায়ণ চন্দ্রকে আদালত চত্বরে ডিম নিক্ষেপ

সেই কবি এবার ৬৯ বছর বয়সে এইচএসসি পাস করলেন

সেই কবি এবার ৬৯ বছর বয়সে এইচএসসি পাস করলেন

ফিলিপাইনে টাইফুন উসাগির আঘাত

ফিলিপাইনে টাইফুন উসাগির আঘাত

যশোরে ছুরিকাঘাত করে নগদ টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় মামলা

যশোরে ছুরিকাঘাত করে নগদ টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় মামলা

চুয়াডাঙ্গার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হলেন যশোরের বিচারক শিমুল

চুয়াডাঙ্গার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হলেন যশোরের বিচারক শিমুল

জুলাই-আগষ্ট বিপ্লবে ছাত্র-জনতার অন্যতম লক্ষ্য ছিল একটি বৈষম্যহীন সমাজ গঠন : ভূমি উপদেষ্টা

জুলাই-আগষ্ট বিপ্লবে ছাত্র-জনতার অন্যতম লক্ষ্য ছিল একটি বৈষম্যহীন সমাজ গঠন : ভূমি উপদেষ্টা

২০ হাজার ওমরাযাত্রী অনিশ্চয়তায়, ওমরাহ টিকিটে এক লাফেই ১৭ হাজার টাকা বৃদ্ধি

২০ হাজার ওমরাযাত্রী অনিশ্চয়তায়, ওমরাহ টিকিটে এক লাফেই ১৭ হাজার টাকা বৃদ্ধি

সংষ্কার কাজ দ্রুত শেষ করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন -মুফতী সৈয়দ ফয়জুল করীম

সংষ্কার কাজ দ্রুত শেষ করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন -মুফতী সৈয়দ ফয়জুল করীম

কটিয়াদীতে যুবকের লাশ উদ্ধার, স্ত্রী আটক

কটিয়াদীতে যুবকের লাশ উদ্ধার, স্ত্রী আটক

বেনাপোল বন্দরে কার্গো ভেহিকেল টার্মিনাল উদ্বোধন করলেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন, কমবে ভোগান্তি, বাড়বে বাণিজ্য

বেনাপোল বন্দরে কার্গো ভেহিকেল টার্মিনাল উদ্বোধন করলেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন, কমবে ভোগান্তি, বাড়বে বাণিজ্য

যশোর বোর্ডে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন ৬৬ হাজার, পরিবর্তন ৭১ জনের

যশোর বোর্ডে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন ৬৬ হাজার, পরিবর্তন ৭১ জনের

আইএইচএফ ট্রফির বাছাইপর্বে অংশ নিবে ইয়ুথ ও জুনিয়র হ্যান্ডবল দল

আইএইচএফ ট্রফির বাছাইপর্বে অংশ নিবে ইয়ুথ ও জুনিয়র হ্যান্ডবল দল

ফের কমলো সোনার দাম

ফের কমলো সোনার দাম

সাফজয়ী দলকে আর্থিক পুরস্কার দিল সাউথ ইস্ট ব্যাংক

সাফজয়ী দলকে আর্থিক পুরস্কার দিল সাউথ ইস্ট ব্যাংক

২৪২ সদস্যবিশিষ্ট ঢাবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ

২৪২ সদস্যবিশিষ্ট ঢাবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ

গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়াউর রহমানের পরিবারের পাশে তামিম

গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়াউর রহমানের পরিবারের পাশে তামিম